ভয়াবহ বন্যা দক্ষিণ চট্টগ্রামে মানুষ পানিবন্দি

সিপ্লাস ডেস্ক: চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাঞ্চল দক্ষিণ চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। জেলার চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, দোহাজারী উপজেলায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

বন্যার পানি মহাসড়কের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যানবাহন চলাচল। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা।

সাতকানিয়া উপজেলার বৈলতলি এলাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান জানান, টানা বর্ষণের ফলে পুরো চন্দনাইশে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। সাতকানিয়া, চন্দনাইশ উপজেলার নিম্নাঞ্চলের শতভাগই প্লাবিত হয়েছে। পাহাড়ি ঢল নেমে আসায় এই অঞ্চলে ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে এসেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে।

 

ইমন নামের সাতকানিয়ার বন্যা কবলিত এলাকার এক বাসিন্দা জানান, ভালো নেই আমাদের প্রাণের জন্মভূমি সাতকানিয়াবাসি।স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় চন্দনাইশ-সাতকানিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন এই মুহূর্তে সেনাবাহিনীর উদ্ধার টিম নামানো খুব প্রয়োজন।

মোহাম্মদ আরিফ নামের দোহাজারী এলাকার এক বাসিন্দা জানান, সাঙ্গু নদীর ঢলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। চন্দনাইশ বাগিচাহাট থেকে দোহাজারী অংশ পর্যন্ত মহাসড়ক ৩ থেকে ৪ ফুট পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে।

চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাঞ্চল দক্ষিণ চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। জেলার চন্দনাইশ, সাতকানিয়া, দোহাজারী উপজেলায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

বন্যার পানি মহাসড়কের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যানবাহন চলাচল। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা।

সাতকানিয়া উপজেলার বৈলতলি এলাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান জানান, টানা বর্ষণের ফলে পুরো চন্দনাইশে ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। সাতকানিয়া, চন্দনাইশ উপজেলার নিম্নাঞ্চলের শতভাগই প্লাবিত হয়েছে। পাহাড়ি ঢল নেমে আসায় এই অঞ্চলে ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে এসেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে।

 

ইমন নামের সাতকানিয়ার বন্যা কবলিত এলাকার এক বাসিন্দা জানান, ভালো নেই আমাদের প্রাণের জন্মভূমি সাতকানিয়াবাসি।স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় চন্দনাইশ-সাতকানিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন এই মুহূর্তে সেনাবাহিনীর উদ্ধার টিম নামানো খুব প্রয়োজন।

মোহাম্মদ আরিফ নামের দোহাজারী এলাকার এক বাসিন্দা জানান, সাঙ্গু নদীর ঢলে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। চন্দনাইশ বাগিচাহাট থেকে দোহাজারী অংশ পর্যন্ত মহাসড়ক ৩ থেকে ৪ ফুট পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে।

 

স্মরণকালের ভয়াবহ এই বন্যায় কোমড় সমান পানি প্রবাহিত হচ্ছে কেরানীহাট স্টেশন এলাকায়। চন্দনাইশ, সাতকানিয়ার প্রায় ৯৫ভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত।

সাতকানিয়ার কেওছিয়া, পুরানগড়, বাজালিয়া, ছদাহা, কাশিইয়াশ ইউনিয়নে শতভাগ ঘরবাড়ি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় অবিলম্বে সরকারী সহায়তা ও উদ্ধার অভিযান শুরু করার দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

স্মরণকালের ভয়াবহ এই বন্যায় কোমড় সমান পানি প্রবাহিত হচ্ছে কেরানীহাট স্টেশন এলাকায়। চন্দনাইশ, সাতকানিয়ার প্রায় ৯৫ভাগ এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত।

সাতকানিয়ার কেওছিয়া, পুরানগড়, বাজালিয়া, ছদাহা, কাশিইয়াশ ইউনিয়নে শতভাগ ঘরবাড়ি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় অবিলম্বে সরকারী সহায়তা ও উদ্ধার অভিযান শুরু করার দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

Scroll to Top